কথাগুলো শুনে অবাক হবেন সাইকোলজি ফ্যাক্ট




আপনি কি জানেন যে সারাদিনে আমরা যে সকল কথাবার্তা লোকেদের সাথে করি তার মধ্যে থেকে সবথেকে কমন মিথ্যে কথা আমরা কি বলে জানেন এইতো ভাল আছি। এবং আপনি কি জানেন যখন আমরা নিজেদের ভয়েস রেকর্ড করে শুনি তখন আমাদেরকে নিজেদের ভয়েস কে শুনতে ভালো লাগে না। 85 শতাংশ লোকের তো এটাই মনে হয় যে তাদের ভয়েস খুব একটা ভালো নয়


এই আলোচনা বেশী ইন্টারেস্টিং হতে চলেছে কারণ আজ আপনি এই বিষয়ের মাধ্যমে আপনার ব্যাপারে এমনিতে সাইকোলজিকাল ফ্যাক্ট কে জানতে চলেছেন যেগুলিকে জানার পর আপনি অবাক হয়ে যাবেন।


আমরা যে মাল্টিটাস্কিং শব্দটি কে ব্যবহার করি অর্থাৎ একই সময় অনেকগুলি কাজ করার যে বিষয়টি বলি। সেটা শুনতে ভালো লাগে ঠিকই কিন্তু আপনার কাছে এটা একটা অসম্ভব কাজ। আমাদের ব্রেণ কোনদিনই মাল্টিটাস্কিং করতে পারে না। আপনি চাইলেও তা করতে পারবেন না। একই সময়ে দুটি কাজ করা সম্ভব নয়। তবে হ্যাঁ, একটি কাছ থেকে ঠিক আছে ব্রেইন নিজেকে ইন্সট্যান্টলি সুইচ করে নিতে অবশ্যই পারে বাট মাল্টিটাস্কিং তার কাছে সম্ভব নয়।


এই সাইকোলজিকাল ফ্যাক্ট ইন্টারেস্টিং রয়েছে পাসওয়ার্ড সেট করে থাকি তাই না ফোনে গুগল একাউন্ট ফেসবুক টুইটার একাউন্টে আপনার মনে কি কোনদিন এই প্রশ্নটিই এসেছে যে সবথেকে কমন পাসওয়ার্ড কোনটি। সবথেকে কোন পাসওয়ার্ড সেট করে। 2019 সালের রিপোর্ট অনুযায়ী সবথেকে কমন পাসওয়ার্ড করে থাকে তাহলেও 345678 আপনি ঠিকই শুনেছেন এটা হল সবচেয়ে কমন পাসওয়ার্ড সেট করে কারণ রয়েছে 12345678 এমন নাম্বার খুব সহজে মনে থাকে আর সহজে মনে রাখতে পারে এই ধরনের পাসওয়ার্ড সেট করে রাখে। মনে করুন আপনি ঘুমোচ্ছেন এবং পাশে থেকে কেউ আপনার দিকে তাকিয়ে রয়েছে আপনার দিকে অনেকক্ষণ ধরে তাকিয়ে রয়েছে এক্ষেত্রে আপনি ঘুমোচ্ছেন ঠিকই কিন্তু তবুও আপনার ব্রেন টেস্ট করতে সক্ষম যে কেউ আপনার দিকে দেখে রয়েছে। এর কারণ হলো এই যে আপনি ঘুমোচ্ছেন ঠিকই বাট আপনার ব্রেন সে তো যে গেয়েছে সে তার নিজের মতো কাজ করে চলেছে যদি ঘুমিয়ে পড়ে তাহলে তো আমরা পারমানেন্টলি ঘুমিয়ে পড়বো।


যেমনটি আপনি জানেন যে স্ট্রেস বা মানসিক চাপ বর্তমানে একটি বিশাল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে তো সাইকোলজির একটি সার্চ অনুযায়ী 18 থেকে 33 বছর বয়সী লোকদের মধ্যে মানসিক চাপের পরিমাণ সবথেকে বেশি হয়ে থাকে 18 থেকে 33 বছর বয়সী ব্যক্তিদের লেভেল খুব বেশি থাকে এবং এরই অপরদিকে তেত্রিশ বছরের পর ব্যক্তিদের মধ্যে স্ট্রেস লেভেলের পরিমাণ কমতে শুরু করে


সাকিং সাইকোলজির হিসেবে এই পৃথিবীর প্রতিটি ব্যক্তির তিনটি লাইফ রয়েছে একটি হলো পাবলিক লাইফ যার ব্যাপারে পাবলিক আমিনা তাকে চেনে জানে এবং শেষ করে দ্বিতীয় হলো প্রাইভেট লাইফ এর ব্যাপারে বাড়ির লোকেরা আত্মীয়স্বজন এবং কাছের মানুষগুলি জানে এবং


তৃতীয় সিক্রেট লাইফ এর ব্যাপারে ইনফরমেশন কোন কথা কেউ জানে না কেবলমাত্র আমাদের জানা থাকে আপনার কি মনে হয় এই সাইকোলজিকাল ফ্যাক্ট টি কতটা সত্য


সাইকোলজি বলে যে একজন ব্যক্তিকে তার লাইফে কমপক্ষে তিনটি হবি অবশ্যই বানানো উচিত নাম্বার ওয়ান যারা সেই ব্যক্তি উপার্জন করতে পারে না। সে নিজের বডি ফিট রাখতে পারে এবং সেই ব্যক্তি নিজেকে ক্রিয়েটিভ তৈরি করতে পারে


ঘুমানোর সময় নাক ডাকে কেউ বুঝতে পারে আর কেউ বুঝতে পারে না এক হল এই যে যদি আপনার সামনে কেউ ভ্রমণকালীন নাক ডাকে তাহলে বুঝবেন যে সেই সময়ে সেই ব্যক্তি স্বপ্ন দেখছে না না থাকাকালীন ব্যক্তির স্বপ্ন দেখতে পারে না।


আপনি কি জানেন যে মাঝেমধ্যে খারাপ হওয়া বা খারাপ বলাটাই আমাদের জন্য ভালো সাইকোলজি তো এটাই বলে কিভাবে কারণেই নেগেটিভ কে মৌসাম খারাপ অনুভূতিগুলি আমাদের মধ্যে ভালো খারাপ ঠিক ভুল সত্য মিথ্যা এই বিষয়গুলি কাজ করার ক্ষমতাকে দায় শুধুমাত্র


আমাদের মধ্যে ভালো খারাপ ঠিক ভুল সত্য-মিথ্যা এই বিষয়গুলি কাজ করার ক্ষমতাকে দায় শুধুমাত্র পজেটিভ এবং সব সময় আমাদেরকে পজেটিভ রাখার জন্য যথেষ্ট নয় আপনার কি মনে হয় এ বিষয়ে নিচে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন সাইকোলজি বলে যে যখন আমরা কাউকে হাত করি যখন আমরা কাউকে আলিঙ্গন করি তখন আমাদের মধ্যে থেকে স্ট্রেস এবং ডিপ্রেশন এর পরিমাণ অনেকটা কমে যায় আপনজনকে হাত করার সময় আমাদের মাইড এবং ব্রেন নিজেকে অনেকটা শিথিল করতে পারে যার কারণে সেই সময়ে আমাদের মধ্যে থেকে ডিপ্রেশন এবং স্ট্রেসের পরিমাণ অনেকটা কমে যায় 1 নম্বর ওয়ান সাইকোলজি বলে যে আমাদের ফ্যাশন এবং ড্রেসিংয়ের প্রভাব আমাদের ব্রেনের পরে যখন আমরা ভালো সুন্দর কাপড় পড়ি তখন আমাদের কনফিডেন্স অনেকটা বেড়ে যায় সুন্দর ভালো পরিষ্কার কাপড় পরার ফলে আমাদের ব্রেন অনেকটা কনফিডেনসিয়াল করতে পারে আপনার কি মনে হয় সেই সাইকোলজিকাল কতটা সত্য বন্ধু এই দশটি সাইকোলজিকাল ফ্যাক্ট এর মধ্যে থেকে আসলে দশটি নয় মোট 12 টি সাইকোলজিকাল ফ্যাক্ট এর মধ্যে থেকে আপনাকে কোন ব্যক্তিকে সবথেকে বেশি ইন্টারেস্টিং বলে মনে হয়েছে তার নিচে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই জানাবেন।

No comments:

Powered by Blogger.