বিদেশে গেছেন শ্রীদেবীর ছোট মেয়ে অভিনয় শিখতে

 

ছবিঃ সংগৃহিত
ছবিঃ সংগৃহীত

  অনেকদিন ধরেই আলোচনায় শ্রীদেবী ও বনিকাপুরের মেয়ে খুশি কাপুর। নানা কথা শোনায় যায়  তার অভিষেক নিয়ে বলিউডের বিভিন্ন প্রান্তে। মার্কিন মুলুকে পাড়ি দিয়েছে নিজেকে প্রস্তুত করার লক্ষে।  উক্ত দেশে পাড়ি জমানোর লক্ষ্য অভিনয় নিয়ে পড়াশোনা করা।   


বলিউডে তার দুই মেয়ে পা রাখুক  শ্রীদেবী কখনোই চাননি। তার কাছে বলিউড মানেই  পাহাড় সমান মানসিক চাপ এবং একগুচ্ছো অনিশ্চয়তা। তার দুই মেয়ে  এক নিশ্চিত, অতিসহজ জীবনজ যাপন করুক তা চেয়েছিলেন শ্রীদেবী। মেয়েদেরকে স্বাভাবিক, সুরক্ষিত, সুন্দর জীবন গড়ে দিতে চেয়েছিলেন এই কিংবদন্তি অভনেত্রী শ্রীদেব। এ যেন  অস্বাভাবিক কিছু নই, খুশি এবং জাহ্নবীর রক্তে বয়ছে অভিনয়। যার ফলে জাহ্নবী মাকে অনুসরণ করেই সিনেমায় পা রাখেন, এক সুন্দর রঙিন দুনিয়া। ঠিক খুশি পা রেখতে চলেছে মা এবং বোনের দেখা পথে।  

 


এই মুহূর্তে আছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ২০ বছর বয়সী খুশি।অভিনয় শেখার জন্য ভর্তি হয়েছেন ‘স্টার্সবার্গ থিয়েটার অ্যান্ড ফিল্ম ইনস্টিটিউট’-এ কোর্স শেষে খুশি পা রাখবেন হিন্দি সিনেমাতে। শ্রীদেবীর ছোট মেয়ের বলিউডে  অভিষেক হবে ২০২২ সালে।

নামজাদা নির্মাতা করণ জোহর দায়িত্ব নিয়েছেন বলিউডে পরিচয় করানোর জন্য।  এ ব্যাপারে প্রায় কথাবার্তা শেষ করেছেন বনি কাপুরের সঙ্গে। উক্ত কথায় বনি কাপুর সম্মতি জানিয়েছ।    


 জোহরের ধর্ম প্রোডাকশন এর ছবি  'ধড়ক' শ্রীদেবীর বড় মেয়ে এর অভিষেক সম্পুর্ণ হয়। অনেক তারকাসন্তাদের আবিভার্ব  আলিয়া ভাট, বরুণ ধাওয়ান করণের হাত ধরেই হয়েছে। ঠিক তেমনী খুশি কাপুড় অভিনয় জগতে পা রাখবেন অতি তাড়াতাড়ি।সুতরাং খুশি কাপুড়  অভিনয়ে আসবেন শীঘ্র।  

    

যেহেতু বনিও সম্মতি তাই তাদের ছোট মেয়ে পড়াশোনা করে শিখে প্রস্তুতি নিয়ে আস্তে এবং ধীরেসুস্থে ছবি করুক।যার ফলে খুশি অভিনয়ের সব বিষয় শিখেই ছবির জগতে আসতে আগ্রহী।মা হিসেবে শ্রীদেবীও চেয়েছিলেন যদি মেয়েরা একান্তই অভিনয় জগতে আসতে চাই তাহলে অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নিয়েই আসুক অভিনয় দুনিয়ায়।এরই প্রেক্ষিতে তিনি দুই কন্যাকে নামী কোনো স্কুকে পাড়াতে চেয়েছিলেন অভিনয় প্রশিক্ষণ গ্রহনের জন্য। অভিনয়ের জন্য শ্রীদেবী কখনো  প্রথাগতভাবে প্রশিক্ষণ নেননি আর এই জন্যই তার ভিতর আক্ষেপো ছিল । 


দারুন সব ছবি এখন জহ্নবী কাপুরের হাতে। 

No comments:

Powered by Blogger.